দুদকে দেয়া অভিযোগ থেকে জানা গেছে, ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা উপজেলা সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা শাহিন আলম,সাদেকুল ইসলাম, ময়মনসিংহ সদর যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা আবু আহসান রেজাউল হক,নান্দাইল উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা, ফয়েজ উদ্দিন,গৌরীপুর যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা নন্দন কুমার দেবনাথ, গৌরীপুর উপজেলার সাবেক সহকারী যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা বর্তমান সিলেট কানাইঘাট উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জি এম সেলিম রেজা, ভালুকা সমবায় কর্মকর্তা মঞ্জুরুল ইসলাম,ময়মনসিংহ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসের হিসাবরক্ষক এনামুল হক, জামালপুরে কর্মরত ভূমি সহকারী কর্মকর্তা আব্দুল গনি, মাদারগঞ্জ উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আইনুল ইসলাম, নান্দাইল ইউনিয়ন পরিষদের সচিব শাহীন, ত্রিশাল উপজেলা সাবেক যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা ও বর্তমান হালুয়াঘাটে কর্মরত মোহাম্মদ আবু জুলহাসসহ ২২ জন ময়মনসিংহ বিভাগে ও জেলায় দীর্ঘদিন কর্মরত থেকে কোটি কোটি টাকা অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন।
তারা শহরের আকুয়া, গুলবাড়িসহ কয়েকটি স্থানে জমি ক্রয়সহ কয়েকটি আলিশান বাড়ি নির্মাণ করছেন। তাদের অবৈধ সম্পদ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিতে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) চেয়ারম্যান বরাবর একটি অভিযোগ জমা হয়েছে । এই দুর্নীতিবাজ সরকারি কর্মচারীদের অনেকেই ময়মনসিংহ এবং তৎসংলগ্ন জেলা উপজেলার বাসিন্দা, দীর্ঘদিন ধরে কেও একই স্থানে একই দপ্তরে, চাকুরি করেন ।
আলিশান বাড়ির মালিক ১৬ জন! শিরোনামে দৈনিক আমাদের কন্ঠ পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ হয়েছে। যা ময়মনসিংহে টক অব দা সিটি । নগরীরর বহু স্থানে এই দুর্নীতিবাজরা কয়েকজনের সিন্ডিকেট গড়ে জমি ক্রয় ও বাড়ি নির্মাণ করছেন বলে অভিযোগ দীর্ঘদিনের ।